নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার জিয়াড়কোল মুক্তিযোদ্ধা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠের গাছ কাটাকে কেন্দ্র্র করে তুল কালাম কান্ড হয়েছে। কাটা গাছ পড়ে বৈদ্যুতিক পোল ভেঙ্গে যাওয়ার ৪ দিন ধরে ৮টি পরিবার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। গাছ সরানোর সময় নিরাপত্তা প্রাচীর ভাঙ্গায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী।
সরেজমিনে দেখা যায় উপজেলার জিয়াড়কোল মুক্তিযোদ্ধা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণের জন্য তড়ি-ঘড়ি করে নাম মাত্র টেন্ডার দেখিয়ে স্বল্প মূল্যে গাছ বিক্রি করা হয়। স্থানীয়রা জানায় গত ২৭এপ্রিল গাছের নিলাম হওয়ার কথা থাকলেও তড়িঘড়ি করে ২৪ এপ্রিল কাগজ কলমে নিলাম দেখানো হয়। টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি কোন দৈনিক পত্রিকা/বিদ্যালয় নোটিশ বোর্ড/বিদ্যালয় সংলগ্ন বাজারে না টানিয়ে এবং মাইকিং না করেই ৩নং বাগাতিপাড়া ইউপি চেয়ারম্যানকে গাছ দুটি দেওয়া হয়। গাছ দুটি ২৭ এপ্রিল কাটার সময় ঐ গাছের ডাল পড়ে বিদ্যুৎ এর তার ছিড়ে যায় এবং বৈদ্যুতিক পোল ভেঙ্গে যায়। জিয়াড়কোল গ্রামের লুৎফর রহমান, আঃ রহমান, শাহানা বানু, জাকের আলী, আফসার সরকার, মতিউর রহমান, সাজেদুর রহমান সহ মোট ৮টি পরিবার বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বিছিন্ন হয়। গাছ কাটার কারণে বৈদ্যুতিক পোল ভেঙ্গে যাওয়ায় এলাকাবাসী বিক্ষুদ্ধ হয়ে গাছের গুড়ি নিতে বাধা দেয়। এলাকাবাসীর বাধাকে উপেক্ষা করে ২৯ এপ্রিল সকালে তাড়া-হুড়া করে কর্তন কৃত গাছ নিয়ে যাওয়ার সময় বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে। এলাকাবাসী আরো জানায় গাছ দু'টির আনুমানিক মূল্য প্রায় পঞ্চাশ হাজার টাকা হবে অথচ মাত্র ১২ হাজার কয়েক টাকায় বিক্রি করেছে। বিদ্যালয়ে অনেক ফাঁকা জায়গা থাকলেও মূলতঃ গাছ দুটি অত্মসাৎ করার জন্যই ঐ স্থানে ভবন নির্মানের সিদ্ধান্ত নেয়। বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন গ্রাহকগণকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। বিষয়টি নিয়ে পাশ কাটিয়ে গেলেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সন্তোষজনক উত্তর দিতে পারেননি জিয়াড়কোল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি। এব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোছাঃ মোস্তারি বেগম বলেন, আমি প্রশিক্ষণে ঢাকা যাচ্ছি, সে জন্য এ ব্যাপারে এখন কিছু বলা সম্ভব হচ্ছে না।
সরেজমিনে দেখা যায় উপজেলার জিয়াড়কোল মুক্তিযোদ্ধা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণের জন্য তড়ি-ঘড়ি করে নাম মাত্র টেন্ডার দেখিয়ে স্বল্প মূল্যে গাছ বিক্রি করা হয়। স্থানীয়রা জানায় গত ২৭এপ্রিল গাছের নিলাম হওয়ার কথা থাকলেও তড়িঘড়ি করে ২৪ এপ্রিল কাগজ কলমে নিলাম দেখানো হয়। টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি কোন দৈনিক পত্রিকা/বিদ্যালয় নোটিশ বোর্ড/বিদ্যালয় সংলগ্ন বাজারে না টানিয়ে এবং মাইকিং না করেই ৩নং বাগাতিপাড়া ইউপি চেয়ারম্যানকে গাছ দুটি দেওয়া হয়। গাছ দুটি ২৭ এপ্রিল কাটার সময় ঐ গাছের ডাল পড়ে বিদ্যুৎ এর তার ছিড়ে যায় এবং বৈদ্যুতিক পোল ভেঙ্গে যায়। জিয়াড়কোল গ্রামের লুৎফর রহমান, আঃ রহমান, শাহানা বানু, জাকের আলী, আফসার সরকার, মতিউর রহমান, সাজেদুর রহমান সহ মোট ৮টি পরিবার বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বিছিন্ন হয়। গাছ কাটার কারণে বৈদ্যুতিক পোল ভেঙ্গে যাওয়ায় এলাকাবাসী বিক্ষুদ্ধ হয়ে গাছের গুড়ি নিতে বাধা দেয়। এলাকাবাসীর বাধাকে উপেক্ষা করে ২৯ এপ্রিল সকালে তাড়া-হুড়া করে কর্তন কৃত গাছ নিয়ে যাওয়ার সময় বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে। এলাকাবাসী আরো জানায় গাছ দু'টির আনুমানিক মূল্য প্রায় পঞ্চাশ হাজার টাকা হবে অথচ মাত্র ১২ হাজার কয়েক টাকায় বিক্রি করেছে। বিদ্যালয়ে অনেক ফাঁকা জায়গা থাকলেও মূলতঃ গাছ দুটি অত্মসাৎ করার জন্যই ঐ স্থানে ভবন নির্মানের সিদ্ধান্ত নেয়। বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন গ্রাহকগণকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। বিষয়টি নিয়ে পাশ কাটিয়ে গেলেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সন্তোষজনক উত্তর দিতে পারেননি জিয়াড়কোল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি। এব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোছাঃ মোস্তারি বেগম বলেন, আমি প্রশিক্ষণে ঢাকা যাচ্ছি, সে জন্য এ ব্যাপারে এখন কিছু বলা সম্ভব হচ্ছে না।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মন্তব্য লিখুন